যৌন মিলনের শুরুর গুরুত্বপুর্ণ দিক হচ্ছে আলিঙ্গন পাশা-পাশি চুম্বন ও মর্দন। যৌন মিলন শুরু করার আগে আদর সোহাগ, চুম্বন ও মর্দন দ্বারা নারী পুরুষের একে অপরের যৌন উত্তেজয়া জাগিয়ে তুলতে হয়। তাই এ পোষ্ট এ চুম্বন ও মর্দনের বিষয়ে আলোচনা করবো।
চুম্বন
শিশু জন্মগ্রহণ করে সহজাত কাম প্রবৃত্তি নিয়ে। শৈশবে তারব কামচেতনা কেন্দ্রীভূত থাকে মুখে, ঠোঁটে ও জিহ্বায়। স্তন বা বুড়ো আঙ্গুল চুষে মানব শিশু তাঁর সেই সহজাত কাম প্রবৃত্তি চরিতার্থ করে। যথাসময়ে তাঁর কামচেতনা যৌনাঙ্গে সঞ্চারিত হয় বটে কিন্তু শৈশবের মুখ্য কামকেন্দ্রে থেকে কামচেতনা একেবারে বিলুপ্ত হয় না। যৌবনে মানুষ চুম্বুন দ্বারা শৈশবের সেই রতি সুখের স্বাদ পায়। যাবতীয় শৃঙ্গারের মধ্যে চুম্বনের প্রয়োগই সবচেয়ে বেশি হয়।
নারীদেহে চুম্বনের যে অনেকগুলি স্থান আছে, অনেক স্বামীই তা জানেন না। স্থান গুলো যথাক্রমে
(১) কপাল। (২) চুল। (৩) গাল। (৪) গলা। (৫) স্তন। (৬) ওষ্ঠ। (৭) চোখ। (৮) পেট। (৯) নাভি। (১০) উরু। (১১) পাছা। (১২) তলপেট। (১২) যোনিপীট।
আরো পড়ুনঃ স্বামী স্ত্রীর চুম্বনের প্রকারভেদ
মর্দন
হাত বুলানো এবং সুড়সুড়ি প্রদান দ্বারাও স্তনদ্বয়, নিতম্ব, উরু প্রভৃতি কামস্থানগুলো উদ্দীপ্ত করা যেতে পারে। মর্দনের স্থানঃ
(১) বাহুযুগল। (২) স্তন। (৩) যোনি। (৪) নাভিদেশ।
চোষণ বা লেহন ইত্যাদি মূলতঃ চুম্বনেরই প্রকারভেদ মাত্র। যেসব অঙ্গ চুম্বন করা যায়, সেগুলো চোষণ ও লেহন করলে পুলকের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। জিহ্বা দ্বারা মুখগহ্বর লেহন বা জিহ্বা চোষণ ইত্যাদিও চুম্বনের অংশ। ঠোঁট কিংবা স্তন বৃত্ত চোষণ করে স্বামী স্ত্রীর-স্ত্রী স্বর্গীয় সুখ পান। লেহন স্থান…
(১) চোখ। (২) গাল। (৩) স্তন। (৪) কাঁধ। (৫) বগল। (৬) স্তনদ্বয়ের মধ্যবর্তী ঢালু জায়গা। (৭) নাভি।
এই বিষয়ের আমার প্রথম পোষ্টঃ স্বামী স্ত্রীর আদর করার ৭ টি নিয়ম পড়ে আসুন।
আরো পড়ুনঃ নারীর যোনির প্রকারভেদ
লেখাটি ভালো লাগলে শেয়ার করে অন্যদেরকে পড়তে সাহায্য করুণ।
The post চুম্বন ও মর্দন। আলিঙ্গণের দ্বিতীয় অংশ appeared first on Amar Bangla Post.