Quantcast
Channel: You searched for চুম্বন | Amar Bangla Post
Viewing all articles
Browse latest Browse all 93

যৌন মিলনের চারটি নিয়ম

$
0
0

যৌন মিলনের নিয়মযৌন মিলনের চারটি নিয়ম আছে। নিয়ম মেনে যৌন মিলন করলে অনেক আনন্দ লাভ করা যায়। যৌন মিলনের নিয়ম অনেকে জানে না বলেই তাঁরা এতো আনন্দ ও সুখ লাভ করতে পারে না। নিয়ম গুলো হলঃ-

০১. ভূমিকা।

০২. কামক্রীড়া।

০৩. যৌন মিলন।

০৪. উপসংহার।


এখন জেনে নিন এই চারটি নিয়মের বিস্তারিত আলোচনা…..

০১. ভূমিকাঃমিলন শুরু করার আগে উপযুক্ত প্রস্তুতিকেই ভূমিকা বলা হয়। প্রথম মিলনের জন্যে এমন শয়নকক্ষ নির্বাচন করতে হবে যা অন্য ঘরের চেয়ে সম্পূর্ণ আলাদা হবে। ঘরটি হবে নিরিবিলি এবং একান্ত নিজের। যেন কেউ যেকোন সময়ে ঐ ঘরে প্রয়োজনে ঢুকে না পড়ে। ঘরে মৃদু আলো জ্বলবে । বিছানাটি থাকবে সুসজ্জিত ও পরিস্কার। ঘরে সুগন্ধী সামগ্রী ছিটানো থাকবে। স্বামী স্ত্রী দু’জনই সুগন্ধি আতর ব্যবহার করবেন। মিলনের ক্ষেত্রে রুচিপূর্ণ সাজ-সজ্জা করার প্রয়োজন। এমন পোশাক পরিধান না করা উচিত যার কারণে মনে ঘৃণা না আসে। মিলনের পূর্বে স্বামী স্ত্রী দুজনই সাজ-সজ্জা করা উচিত।

মিলন ক্রিয়া বা প্রথম মিলনে শৃঙ্গার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই সময় স্ত্রীকে পূর্ণ শৃঙ্গার করে সুন্দর কাম উত্তেজনা জাগিয়ে তুলতে হবে। যাতে স্ত্রী মিলন ঘটাতে আগ্রহী হয়।

মনের মধ্যে দুঃখ, ক্লেশ, রাগ, ক্ষোভ, চিন্তা কিছু থাকবে না। এই সময় মন কেবল এই পরম মূহূর্তটাকে কাছে পাওয়ার জন্যে উদগ্রীব থাকবে।

০২. প্রেম-ক্রীড়াঃস্ত্রী পুরুষের যৌন মিলনের ফলে যেমন বংশ বিস্তার হয় তেমনি এই মিলন হলো মানব জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যা জীবনকে আরো বেশী সুখী ও সমৃদ্ধ করার প্রেরণা যোগায়। আলিঙ্গণ, একে অপরের কাম কেন্দ্র ও যৌনাঙ্গ স্পর্শকেই প্রেম-ক্রীড়া বলা হয়। প্রেমক্রীড়াই স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কামেচ্ছা এবং ক্সমসব্রগ জাগিয়ে তুলে। নারী পুরুষের শরীরের গঠনে অনেক পার্থক্য আছে। পুরুষের যৌনাঙ্গ শরীরের বাইরে থাকাতে নারী তাঁকে স্পর্শ করলে বা আলিঙ্গণ করলেই লিঙ্গে উত্তেজনা এসে যায়। কিন্তু শরীরের ভেতরে স্ত্রীর যৌনাঙ্গ থাকে এবং শরীরের সর্বত্র কাম লুকিয়ে থাকে। তাই স্ত্রীর মধ্যে কামোত্তেজনা দেরীতে হয়। নারী স্বাভাবিক ভাবেই লজ্জাশীলা ও সঙ্কোচনশীল। তাই নারীর মধ্যে যৌন কামনা কম হয়। আর যদিও বা হয় তা বাহ্যিকভাবে প্রকাশ পায় না। তাই তাঁকে কামচঞ্চল করে তোলার জন্য এই খেলায় পুরুষের আগে এগিয়ে আসতে হবে। স্ত্রীর ঠোঁট, গাল, ঘাড়, উরু প্রভৃতির সংবেদনশীল অঙ্গে চুম্বন করে তাঁকে কামোত্তেজিত করে তুলতে হবে। পুরুষের দ্বারা স্তন বৃন্ত এবং ভগনাসা ঘর্ষণের ফলে স্ত্রী খুব তাড়াতাড়ি কামউদ্দীপ্ত হয়ে ওঠে।

প্রেম-ক্রীড়ার শুরুতে প্রথমে স্বামী স্ত্রীকে নিজের দুহাত দিয়ে জড়িয়ে ধরে কাছে টেনে নেয়। তাঁর ঠোঁট, ঘাড়, গাল চুম্বন করে। যৌন বিজ্ঞানীরা বলেছেন, স্ত্রী ঠোঁট, চোখ, গাল, বুক, স্তন, মুখ এমনকি জিহ্বা চুম্বন করতে হবে। ঠোঁট ও জিহ্বা হলো বিশেষ কামাঙ্গ যা চুম্বনে মাদক হয়ে ওঠে। ঠোঁটে চুম্বনের ফলে নারী পুরুষ বিশেষ সুখ ও আনন্দ লাভ করে। আলিঙ্গন ও চুম্বনের সাথে সাথে স্ত্রীর নিতম্ব, উরু, ঘাড়, গলা, যোণির উপরিভাগ, স্তন ইত্যাদি রগড়াতে হবে। যখন স্ত্রীর কামোত্তেজনা জাগতে শুরু করবে তখন তাঁর স্তনের বোঁটা হাতের আঙ্গুলের মাঝখানে নিয়ে রগড়াতে হবে। নারীর স্তনের কঠোরতা, আকার এবং সৌন্দর্য পুরুষের মনে কাম লিপ্সা জাগিয়ে তোলে। স্তন হলো নারীর কামোত্তেজনার মুখ্য কেন্দ্রস্থল। এটিকে চুম্বন ও রগড়ানোর ফলে নারীর কামাগ্নি জেগে ওঠে। পুরুষ বুকে স্ত্রীর স্তনের ঘর্ষণ হয়। এর ফলে নারীর কাম উত্তেজনা জেগে ওঠে। পুরুষের এবার উচিত নারীর ভগাঙ্কুরটিকে আঙ্গুল দিয়ে ধীরে ধীরে ঘর্ষণ করা। তখন নারীর কামোত্তেজনা চরম সীমায় পৌঁছে যায়। কখনো কখনো নারী সঙ্গমের জন্য এত অধীর হয়ে ওঠে যে পুরুষকে এক মুহূর্ত্ত সময় না দিয়ে নিজেই সঙ্গমের জন্য সমর্পিত হয়। লিঙ্গ দিয়ে ভগাঙ্কুরকে ঘষলেও নারীর কামাগ্নি খুব তাড়াতাড়ি বেড়ে যায়। স্ত্রীর কামাবেগ যেমন বেড়ে যায় তেমনি কামসুখ লাভ করে।

বিবাহের পর স্বামী স্ত্রীর মিলনের ক্ষেত্রে প্রথম প্রথম স্ত্রী লজ্জা সঙ্কোচ ত্যাগ করে স্বামীর কাছে নিজেকে সম্পূর্ণভাবে তুলে দিতে পারে না। কিন্তু ধীরে ধীরে তাঁর লজ্জা সঙ্কোচ কেটে যায়। সে তখন পুরুষের মতই আলিঙ্গন ও চুম্বনে অংশগ্রহণ করে থাকে। পুরুষের লিঙ্গ নিজের হাতের মুঠোয় নিয়ে রগড়াবে। ফলে তাঁর লিঙ্গ এবং অন্ডোকোষ কঠিন হয়ে উঠবে। তবে লিঙ্গকে বেশি স্পর্শ করলে সে স্খলিত হওয়ার সীমায় পৌঁছে যাবে। এরকম হলে পুরুষের উচিত স্ত্রীকে লিঙ্গ স্পর্শ করতে না দেওয়া।

কোন নির্দিষ্ট সময়সীমা মেপে রতিক্রিয়া চলে না। যেসব স্ত্রীর কামাবেগ দেরীতে জাগে সেক্ষেত্রে সঙ্গম দেরীতে হয়। তবুও ২০-৩০ মিনিট রতিক্রিয়া করা উচিত। স্ত্রী সঙ্গমের জন্য যখন লালায়িত হয়ে ওঠে তখন তাঁর মধ্যে কয়েকটি উপসর্গ প্রকাশ পায়। যেমন শরীর কাঁপতে থাকে। শরীরে শিহরণ জাগে, চোখ লাল হয়ে ওঠে। ঠোঁট ফাঁক হয়। যোনির মুখ ভিজে যায় এবং নিঃশ্বাস গরম হয়।

প্রেমক্রীড়াতে পুরুষের নিজের উত্তেজনার ওপর পুরো সংযম এবং নিয়ন্ত্রণ রাখা প্রয়োজন। নিজের উত্তেজনা যদি পুরুষের নিয়ন্ত্রণে না থাকে তকাহলে কামক্রীড়া সম্পূর্ণভাবে সফল হবে না। এর ফলে কাম সুখ লাভ করা সম্ভব হবে না। ফলে স্ত্রী তাঁর স্বামীকে কামক্রীড়ায় অপটু বলে মনে করবে। সেক্ষেত্রে পুরুষ নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে সক্ষম হবে অভ্যাসের সাহায্যে। ফলে রতি ক্রীড়াতে বেশী সময় ব্যয় করতে পারবে। সহবাস থেকে যদি রতিক্রীড়াকে বাদ দেওয়া হয় তাহলে সঙ্গমের সামান্য সময়টুকু মাত্র থাকবে এবং স্ত্রী-পুরুষ উভয়েরই এই রসহীন সঙ্গম আত্মতৃপ্তি মিলবে না। ফলে উভয়ে পরস্পরের কাছ থেকে ধীরে ধীরে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। অতএব একথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে, স্ত্রী পুরুষের সহবাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো রতি ক্রীড়া।

০৩. যৌন মিলনঃ– রতি ক্রীড়াতে স্বামী স্ত্রী যখন সম্পূর্ণভাবে কামোত্তেজিত হয়ে উঠবে, তখন পুরুষ তাঁর দৃঢ় লিঙ্গটি স্ত্রীর যোনির মধ্যে প্রবেশ করাবে। প্রথম মিলনের সময় লিঙ্গ প্রবেশ করাতে গিয়ে স্ত্রী ব্যথা পেতে পারে। তাই দু আঙ্গুল দিয়ে স্ত্রীর ভগোষ্ঠ ফাঁক করে নিতে হয়। রতিক্রীড়ার ফলে যোনিপথ খুব সিক্ত হয়ে উঠে ও পিছল হয়ে যায়। আবার পুরুষের লিঙ্গ মুখও কাউপার গ্রন্থি নিঃসৃত রসে ভিজে যায়।  অনেক সময় দেখা যায় এসব সত্ত্বেও যোনি পথে লিঙ্গ প্রবিষ্ট করাতে অসুবিধা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে পুরুষের উচত নিজ লিঙ্গ দিয়ে লঘু ভগোষ্ঠ এবং ভগনাসাকে ঘর্ষণ করা এর ফলে যোনিপথ অত্যন্ত সিক্ত হয়ে ওঠবে এবং লিঙ্গ প্রবেশ করাতে বেগ পেতে হবে না। প্রয়োজন হলে লিঙ্গ মুন্ডে তেল  জাতীয় পদার্থ মাখিয়ে যোনিপথে স্থাপন করে একটু চাপ দিলেই ঢুকে যাবে।

এবার ধীরে ধীরে লিঙ্গ দিয়ে যোনিকে ঘর্ষণ করতে হবে। স্ত্রী যখন অতিরিক্ত কামপ্রবণ হয়ে পড়ে তখন লিঙ্গ ঘর্ষণের ফলে তাঁর যোনিমার্গে চুলকোতে শুরু করে। তখন লিঙ্গ যোনিমার্গের গায়ে ঘর্ষার ফলে স্ত্রী খুব তৃপ্তি লাভ করে। এবং লিঙ্গের ঘর্ষণের সাথে সাথে চুলকানি কমতে থাকে। তাই লিঙ্গ দিয়ে যত বেশী সময় ধরে ঘর্ষণ করা হবে, স্ত্রী ততবেশী আনন্দ পাবে। লিঙ্গের আঘাত এবং ঘর্ষণের ফলে স্ত্রী পুরুষ উভয়েরই এত সুখানুভূতি হয় যে তা শব্দ দ্বারা প্রকাশ করা সম্ভব নয়। সঙ্গম ক্রিয়াতে দুজনের প্রেম এত প্রবল হয়ে ওঠে যে মনে হয় তাদের শরীর এবং প্রাণ এক।

সঙ্গম পুরুষ মুখ্য ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে। স্ত্রীর কাজ হলো তাকে সহযোগিতা করা। স্ত্রী চরিত্রের বৈশিষ্ট্য হলো যে সে মন্দ-কাম এবং মন্দ গামিনী। তাই পুরুষের নজর রাখতে হবে যে দুজনে যেন একই সময়ে কামসুখ লাভ করতে পারে। এজন্য আত্ম সংযম ও আত্মনিয়ন্ত্রণ থাকা প্রয়োজন। ফলে সে অভ্যাসের সাহায্যে সঙ্গমের সময়কে দীর্ঘ করতে পারবে। আসলে সঙ্গমের কোন নির্দিষ্ট সময় নেই। যে যত বেশী সময় ধরে মিলন ঘটাতে পারে সে ততবেশি সুখ এবং তৃপ্তি লাভ করে। যে পুরুষ বেশিক্ষণ অর্থাৎ স্ত্রীর কামসুখ পাওয়া অবধি সঙ্গম অক্ষম তাদের স্ত্রীরা কাম সুখ পায় না। তাদের শরীরের সমস্ত স্নায়ু টানটান হয়ে থাকে। অতৃপ্ত সঙ্গম মনে ও দেহের ওপর প্রভাব ফেলে। অনাওদ্র, উপেক্ষা, বিরক্তির সৃষ্টি হয়। স্ত্রী তাঁর স্বামীকে নপৃংসক মনে করে ঘৃণা করে। ফলে শুরু হয় অশান্তি ও কলহ।

কখনোই জোরে জোরে আঘাত বা ঘর্ষণ করা উচিত নয়। তাহলে পুরুষের কামোত্তেজনা বেড়ে খুব তাড়াতাড়িই বীর্যপাত ঘটে। ক্লান্ত হয়ে পড়লে ঘর্ষণ ক্রিয়া মাঝে মাঝে বন্ধ রাখা যায়। অবশ্য লিঙ্গটি যোনির মধ্যে প্রবিষ্ট অবস্থায় থাকবে। তাহলে পুরুষের লিঙ্গের শিথিলতা আসবে না এবং নারীর উত্তেজনা কোন ঘাটতি হবে না। যোনির সঙ্কোচন ও প্রসারণে লিঙ্গ এক অসাধারণ সুখ পায়। ফলে স্ত্রীর উত্তেজনা বেড়ে যায় এবং পুরুষের কাজটি করতে থাকে। সঙ্গম সময় দীর্ঘ করার জন্য ৩টি উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে। এখানে দেখুন

সঙ্গমের সময় একটা দিকে নজর রাখতে হবে যে ভগনাসা ও লিঙ্গ যেন এক সঙ্গে ঘর্ষিত হয়। তাহলে স্ত্রীর কামাগ্নি তুমুলভাবে বেড়ে যাবে এবং সে আনন্দ বেশি পাবে। এছাড়া গর্ভাশয়ের মুন্ডের ওপর যখন লিঙ্গের স্পর্শ হয় তখনও স্ত্রী খুব আনন্দ পায়। এভাবে পুরুষ যখন সঙ্গমের সময় কেবল লিঙ্গ দ্বারাই আনন্দ লাভ করে, নারী তখন ভগনাসা, ভগোষ্ঠ, যোনিমুখ এবং গর্ভাশয়ে সুখ পায়। উপরন্ত স্তনে মর্দনের ফলে অতিরিক্ত সুখ লাভ করে।

কামসুখ যতই সেই পরম মূহুর্তে এসে উপস্থিত হতে থাকে ততই দুজনে দুজনে এক অনাবিল সুখ সমুদ্রে সাঁতার কাটতে থাকে। একসময় সেই শুভ মুহুর্ত এসে উপস্থিত হয়। দুজনেরই স্খলন হয়। লিঙ্গ থেকে বীর্য সবেগে যোনির মধ্যে গিয়ে পড়ে। এই সময় স্ত্রীর যোনিতে খুব  জোরে সংকোচন ও প্রসারণ শুরু হয়। বীর্য পতনের পরে নারীর চোখ কামসুখে বুজে আসে। শরীরের প্রত্যেক অংশ শিথিল হয়ে পড়ে। দেহ মন বিচিত্র নেশায় আচ্ছন্ন হয়ে যায়। এইভাবেই শেষ হয় সঙ্গম পর্ব।

সঙ্গমের আনন্দ যখন চরম সীমায় পোঁছায় তখন সেটাকে বলা হয় কামসুখ। এটা অনুভব করতে হয়। এই অনুভুতি লাভ করার কিছু পরে বীর্যপাত হয়। এই দুটি পরিস্থিতির মধ্যে সময়ের ব্যবধান খুব কম  থাকায় অনেকে এদুটিকে একসঙ্গে গুলিয়ে ফেলে এবং বীর্যপাতকেই কামসুখ বলে ধরে নেয়।

স্ত্রী যখন কামসুখ অনুভব করতে শুরু করে তখন যোনিগাত্র থেকে পানির চেয়ে সামান্য ঘাঢ় তরল পদার্থ নিঃসৃত হতে শুরু করে। অনেকে এই নিঃসরণ অনুভব করতে পারে, আবার কেউ পারে না। এমনও দেখা যায় স্ত্রীর প্রতি পুরুষের ভালোবাসা যত গাঢ় হয়ে ওঠে স্ত্রী তত বেশী কামসুখ লাভ করে এবং তত বেশী স্রাব হয়।

০৪. উপসংহারঃ– স্খলনের পর পুরুষ নারী এমন এক নেশায় আচ্ছন্ন হয়ে থাকে যা কোন মাদক দ্রব্য সেবন করলেও পাওয়া যায় না। বীর্যপাতের সঙ্গে সঙ্গে অনেক পুরুষ স্ত্রীর শরীর থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে নেয়। কিন্তু এটি করা অত্যন্ত ভুল কাজ। স্খলন হওয়ার পর স্ত্রী চায়, স্বামীর বাহুভারে আবদ্ধ  থাকতে। কারণ নারী যেমন ধীরে ধীরে কামোত্তেজিত হয়, তেমনি ধীরে ধীরে কামোত্তেজনার প্রশমণ ঘটে। তাই প্রত্যেক স্বামীর উচিত স্ত্রীর সেইসব অঙ্গে হাত বুলানো যেগুলি রতি ক্রিয়া ও সংগমে মুখ্য ভূমিকা নিয়েছিল। স্ত্রী যখন স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসেব তখন পুরুষ তাঁর কাছ থেকে সরে আসতে পারে।

শরীর ও কাম বিশারদরা বলেছেন যে স্খলিত হওয়ার পরই পুরুষের স্ত্রীর কাছ থী দূরে সরে যাওয়া উচিত হয়। তাঁরা এও বলেছেন সে স্খলনের পর স্ত্রীর যোনি থেকে যে রস নিঃসৃত হয় সে রস পুরুষের লিঙ্গের জন্য উপকারি। তা নিক লিঙ্গকে যোনির মধ্যেই রাখা বাঞ্ছনীয়। এবঙ্ঘ যতক্ষণ না স্ত্রী স্বাভাবিক ফিরে আসছে ততক্ষণ তাঁকে ঐভাবেই স্ত্রীর সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে।

এই ঘটনার ফলে স্বামীর প্রতি স্ত্রীর ভালোবাসা গাঢ় হয় এবং তাঁর প্রতি বিশ্বাসও বেড়ে যায়। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে নিজেদের যৌনাঙ্গ ধৌত করে নিতে হবে।

Download PDF / more download to our dropbox server.

আরো পড়ুন…..

০১. ইসলামের যৌন মিলনের নিয়ম 

০২. সহবাস (সহবাসের সকল পোস্ট দেখুন)

The post যৌন মিলনের চারটি নিয়ম appeared first on Amar Bangla Post.


Viewing all articles
Browse latest Browse all 93

Trending Articles



<script src="https://jsc.adskeeper.com/r/s/rssing.com.1596347.js" async> </script>