বিখ্যাত বিজ্ঞানী কলিনস-এর মতে, সহবাসে নারীর মধ্যে শতকরা ৮০ জনের পূর্ন উত্তেজনা লাভ হয় শুধু ভগাঙ্কুর নিপীড়ন ও ভগাঙ্কুর ঘর্ষণ করলে। তাই বলা যায় যে ভগাঙ্কুর হলো মিলনে নারীর যৌন উত্তেজনার প্রধান কেন্দ্র।
তাই পুরুষের উচিত, মিলনের সময় যোনিতে পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করানোর আফে নারীর ভগাঙ্কুর ঘর্ষণ করে তাঁকে উত্তেজিত করে তোলা। ভগাঙ্কুর অগ্রে একটি আবরণ থাকে। ভগাঙ্কুর ঘর্ষণের ফলে এই আবরণটি পেছনে সরে যায়। এবং বার্থলিন ও স্কীন গ্রন্থি থেকে প্রচুর রস নিঃসৃত হয়।
মিলনের প্রাথমিক স্তরে যে দেহ আলিঙ্গণ, নিপীড়ন, স্তনবৃন্ত ও স্তন মর্দন করা প্রয়োজন। কেননা নারীর উত্তেজনার প্রাথমিক সঞ্চারে দেহের এই সব অঙ্গ একান্তভাবে নির্ভরশীল। নারীদের স্নায়ুগুলি উত্তেজিত হতে থাকে ধীরে ধীরে—এবং কামপ্রবণতা জাগে শরীরে।
চুম্বন, নিপীড়ন ও আলিঙ্গনের মাধ্যমে স্নায়ুগুলির উত্তেজিত হয়ে ওঠে। তারপর যোনিদেশের গ্রন্থিগুলির সামান্য নিঃসরণ আরম্ভ হলে প্রয়োজন হয় দেহ মিলন বা অঙ্গ সঞ্চালন। এটা কামের আনন্দকে পূর্ণতা দেয়।
তাই নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে যে, নারীর উত্তেজনা ও আনন্দের জন্য শৃঙ্গার অত্যাবশ্যক।
মিলনে যোনিনালী- যোনিনালীতে গিয়ে স্নায়ুগুলির উত্তেজনা প্রশমিত হয়। এই যোনিনালীর মধ্যে ইন্দ্রিয় প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে উত্তেজনার পূর্ণত্ব শুরু হয় এবং ধীরে ধীরে মৈথুন করায় উত্তেজনা শেষ পর্যায়ে এসে পৌঁছায়। এই সময় নারীর গ্রন্থিগুলি থেকে রস নিঃসৃত হয়ে নালীকে পিচ্ছিল করে তোলে। এই ভাবে নারীর পূর্ণ মিলনে আবেগ সৃষ্টি হয়ে থাকে।
The post যৌন মিলনের নারীর যৌন উত্তেজনার স্থান appeared first on Amar Bangla Post.